শূন্যের দরজা (হার্ডকভার)
শূন্যের দরজা (হার্ডকভার)
৳ ৪৬৮   ৳ ৩৯৮
১৫% ছাড়
Quantity  

তথ্য সাময়িকী সালতামামি – ২০২৩  অর্ডার করলে সাথে সালতামামি ২০২২ ফ্রি

১১৯৯ বা তার বেশি টাকার বই অর্ডারে ডেলিভারি চার্জ ফ্রি। কুপন: FREEDELIVERY

১২ মাসের তথ্য সাময়িকী (জানুয়ারী – ডিসেম্বর, ২০২৩)  এখন ৬০% ছাড়ে

Home Delivery
Across The Country
Cash on Delivery
After Receive
Fast Delivery
Any Where
Happy Return
Quality Ensured
Call Center
We Are Here

বইটির অন্যতম চরিত্র আসাদ সাহেব একজন দার্শনিক এবং আধ্যাত্মিক সাধক। এর আগে বিদেশে তিনি কোন্টাম মেকানিক্স এর উপর ক্লাস নিতেন এবং গবেষণা করতেন। তিনি টাকার বিনিময়ে মানুষের কাছ থেকে প্রশ্ন ক্রয় করেন। উদ্দেশ্য, হারিয়ে যাওয়া নিজের এক অতি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন খুঁজে পাওয়া। গল্পের প্রধান চরিত্র সাইফুল, তিনি আসাদ সাহেবের কাছে চাকরি করতে এসেছেন। তার কাজ প্রশ্ন করা। কোনো রকম অনার্স পাশ করা সাইফুলের চাকরিটা খুবই প্রয়োজন ছিল তার পরিবারের জন্যে। শুধুমাত্র টাকার জন্যে প্রশ্ন করলেও ধীরে ধীরে আসাদ সাহেবের চিন্তা ভাবনা দর্শন তাকে প্রভাবিত করতে থাকে। গল্পের আরেকজন অন্যতম চরিত্র তারেক, তিনি আসাদ সাহেবের গাড়ি চালান এবং অন্যান্য কাজে সাহায্য করেন। সে আসাদ সাহেবের সাথেই পাহাড়ি এলাকায় থাকেন। সাইফুল আসার কিছুদিন পর তারা বিদেশ ভ্রমণে বের হয় আসাদ সাহেবের হারিয়ে যাওয়া প্রশ্নের খোঁজে।

Title : শূন্যের দরজা
Author : হাসান ইথার
Publisher : কিংবদন্তী পাবলিকেশন
ISBN : 9789849829217
Edition : 1st Published, 2024
Number of Pages : 96
Country : Bangladesh
Language : Bengali

হাসান ইথার। জন্ম তিন জানুয়ারি ১৯৯৪। শৈশব কেটেছে নানা বাড়িতে, শীতলক্ষ্যা নদীর তীর ঘেসা 'চরখামের' গ্রামে, গাজীপুর জেলার কাপাসিয়া উপজেলায়। কৈশোর গাজীপুর জেলার জয়দেবপুরে। পিতৃভূমি যমুনা নদীর তীরে, জামালপুর জেলার মাদারগঞ্জ থানায়। পিতা তাজুল ইসলাম, মাতা জুয়েনা তাজুল। দুই ভাই ও এক বোনের মধ্যে লেখক সবার বড়ো। স্ত্রী সাদিয়া তারানুম একজন স্থপতি। এক সন্তান, তারহাম মায়ান ইথার। ছোটো থেকেই যেকোনো প্রকার টুলসের কাজ আয়ত্ত করার ব্যাপারে তিনি প্রচণ্ড আগ্রহী ছিলেন। ষষ্ঠ শ্রেণিতে উত্তীর্ণ হওয়ার পর থেকে পড়াশুনার পাশাপাশি টাকার বিনিময়ে বাসাবাড়ির বৈদ্যুতিক কাজ এবং ইলেক্ট্রনিক সরঞ্জাম মেরামতের কাজ করতেন শখের বসে। পরবর্তীতে বিজ্ঞান এবং গনিতের প্রতি তার আগ্রহ বৃদ্ধি পেতে থাকে। প্রাতিষ্ঠানিকভাবে তার পড়াশুনার বিষয় ছিল ইলেক্ট্রিক্যাল এন্ড ইলেক্ট্রনিকস ইঞ্জিনিয়ারিং। বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশুনাকালীন 'মেকার্স টেক' নামে নিজস্ব ইলেক্ট্রনিকস পন্যের কোম্পানি এবং গবেষণাগার দার করিয়েছিলেন। পাঁচ বছর পর ব্যক্তিগত কারণে তা বন্ধ করে নিরুদ্দেশ হয়ে যান। জীবনের দায়ে আবারো ফিরতে বাধ্য হন শহরে, মেকাট্রনিক ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে দায়িত্ব পালন করতে শুরু করেন একটা কম্পানিতে। তার পরিবারের কেউ সংগীতের সাথে জড়িত না থাকলেও তিনি শখের বসে গান বাজনা করতেন। বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াকালীন 'হাইওয়ে' নামে একটি ব্যান্ড তৈরি করেন যেখান থেকে তার কিছু মৌলিক গান এবং মিউজিক বিভিন্ন সময় প্রকাশিত হয়। তার তৈরি মিউজিকে বেশির ভাগ ক্ষেত্রে সাইকেডেলিক রকের ধাঁচ পরিলক্ষিত হয়। দিনের বেশির ভাগ সময় যেসব বিষয় নিয়ে ব্যস্ত থাকেন সেগুলোর মধ্যে আছে বিজ্ঞান, দর্শন, গবেষণা এবং ইঞ্জিনিয়ারিং। মিউজিক নিয়ে গবেষণা এবং এর দর্শন ভিত্তিক পর্যবেক্ষণই তার মিউজিকের সাথে সম্পৃক্ত হওয়ার অন্যতম কারণ। নিজস্ব দর্শন খাতায় নথিবদ্ধ করতে গিয়ে প্রথম তার লেখালেখির অভ্যেস শুরু হয়। বই আকারে 'শূন্যের দরজা' তার প্রথম প্রকাশ।


If you found any incorrect information please report us


Reviews and Ratings
How to write a good review


[1]
[2]
[3]
[4]
[5]